অনলাইন ডেস্ক
জানা গেছে, এরই মাঝে মূল সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে ৯৫ শতাংশ। প্রায় ৮৯ শতাংশ প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে। আর নদী শাসন কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮৬ শতাংশ। মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে সংযোগ সড়কের কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে।
পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্র থেকে জানা যায়, গত বছরের ১০ ডিসেম্বর সেতুর শেষ স্প্যান বসানো হয়। এর মাধ্যমে দৃশ্যমান হয় ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটারের পদ্মা সেতু।
এরপর সেতুর স্প্যানের ওপর কংক্রিটের তৈরি রোড স্ল্যাব ও রেলওয়ে স্ল্যাব বসানোর কাজ শুরু হয়। সেতুতে ২ হাজার ৯১৭টি রোডওয়ে স্ল্যাব ও ২ হাজার ৯৫৯টি রেলওয়ে স্ল্যাব বসানো হয়েছে।
পদ্মা সেতু দ্বিতলবিশিষ্ট। এর ওপর দিয়ে চলাচল করবে যানবাহন, আর নিচ দিয়ে রেল। সেতু চালু হলে দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে।
সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, আগামী বছরের জুন মাসের আগেই পদ্মা সেতু যানবাহন চলাচলের জন্য সম্পূর্ণ উপযোগী হবে। এরপর পারাপার হবে স্বপ্ন, পারাপার হবে অমিত সম্ভাবনা। চলাচল হবে গতিময়। বাড়বে প্রবৃদ্ধি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা