অনলাইন ডেস্ক
পুরুষদের জাতীয় ফুটবল দল যখন একের পর এক ব্যর্থতার গল্প দিয়ে যাচ্ছে, তখন তার বিপরীতে বেশ কিছু সাফল্য এনে দিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গত কয়েক বছরে বয়স ভিত্তিক পর্যায়ে ছাড়াও, দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ নারী দল নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রেখেছে। ২০২২’র পর ২০২৪, টানা দু’বার নারীদের সাফে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ দল।
বাংলাদেশ নারী দলের বেশ কয়েকজন সদস্য উঠে এসেছেন পাহাড়ী অঞ্চল থেকে। রাঙামাটি থেকে স্কুল ফুটবলে দুর্দান্ত নৈপুণ্য দেখিয়ে বয়স ভিত্তিক দলে জায়গা করে নেন ঋতুপর্ণা চাকমা। দরিদ্র পরিবারের কষ্টার্জিত জীবনও তাকে ফুটবলের নেশা থেকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। নেশা হয়ে ওঠা ফুটবলই এখন সাফল্য এনে দিয়েছে তাকে।
শুধু বাংলাদেশেই নয়, ঋতুপর্ণার সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে দক্ষিণ এশিয়ায়। ফাইনালে তার দুর্দান্ত গোলেই বাংলাদেশ শিরোপা জিতেছে। জাতীয় দলকে বেশ কিছু সাফল্য এনে দিলেও, তেমন একটা সুযোগ সুবিধা পায়না নারী ফুটবলাররা। বেতনও পায় না নিয়মিত। নারীদের সুযোগ সুবিধা বাড়ানো হলে সাফল্যের গন্ডিটাও বাংলাদেশের বাড়বে বলে মনে করেন এই খেলোয়াড়।
ফুটবল একক নয়, দলগত খেলা। তাই নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের আসরের সেরা ফুটবলারের পুরষ্কার পেলেও, দলীয় সমন্বয়ের কারণেই শিরোপা জেতা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন ঋতুপর্ণা চাকমা।
ইউরোপের দেশ নর্থ মেসিডোনিয়ার নারীদের লিগ থেকে ইতিমধ্যে খেলার প্রস্তাব পেয়েছেন ঋতুপর্ণাসহ কয়েকজন বাংলাদেশী ফুটবলার।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা