অনলাইন ডেস্ক
সেপ্টেম্বরে ফুমিও কিশিদার পদত্যাগের পর ৬৭ বছর বয়সী ইশিবা প্রধানমন্ত্রী পদে আসেন। গত মাসের নির্বাচনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) তার সংসদীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালে, নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন তিনি।
ইশিবার সামনে অপেক্ষা করছে একাধিক চ্যালেঞ্জ। দলের মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব অর্থনৈতিক সংকট এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ মোকাবিলা করে টিকে থাকতে হবে তাঁকে। একটি সংখ্যালঘু সরকারের প্রধান হিসেবে ইশিবাকে বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে বিল ও বাজেট পাসের চ্যালেঞ্জও মোকাবিলা করতে হবে।
সমালোচনার জন্য পরিচিত ইশিবার রাজনৈতিক জীবনযাত্রা একেবারে খোলামেলা। যা তাকে ভোটারদের মধ্যে জনপ্রিয় করে তুলেছিল। তবে, এলডিপির দীর্ঘকালীন ক্ষমতার মধ্যে একাধিক কেলেঙ্কারি ও দুর্বল অর্থনীতি আস্থাহীনতার প্রধান কারণ।
ইশিবা এর আগে প্রতিরক্ষা ব্যয় দ্বিগুণ করার এবং অর্থনৈতিক পুনর্গঠন করার প্রতিশ্র“তি দিয়েছিলেন। তবে তার সরকারকে এখন একাধিক সংকট মোকাবিলা করতে হবে। বিশেষত বিদেশি বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক নীতি নিয়ে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা