অনলাইন ডেস্ক
বুধবার (২ জুলাই) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক বৈঠকে এ নির্দেশ দেন তিনি।
বৈঠকে পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা, মুক্তিযুদ্ধ ও দুর্যোগবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব সিরাজ উদ্দিন মিয়া এবং প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।কর্মকর্তারা জানান, ওই অঞ্চলে ই-লার্নিং চালুর পথে তিনটি প্রধান চ্যালেঞ্জ রয়েছে—দুর্গম এলাকায় বিদ্যুতের ঘাটতি, ইন্টারনেট সংযোগের অভাব এবং দক্ষ শিক্ষকের সংকট।
প্রধান উপদেষ্টা এই সংকট মোকাবিলায় কিছু নির্দেশনা দেন। বিদ্যুতের জন্য সোলার প্যানেল, ইন্টারনেটের জন্য মোবাইল নেটওয়ার্ক ও স্টারলিংক ব্যবহারের পরামর্শ দেন তিনি।
এ ছাড়া শিক্ষক সংকট মোকাবিলায় চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের কথাও বলেন। এজন্য একটি নির্দিষ্ট মেয়াদে নিয়োগের প্রস্তাব দেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রথমে ১০০টি স্কুল চিহ্নিত করতে হবে। কোন স্কুলে কী ঘাটতি রয়েছে—ইন্টারনেট, সরঞ্জাম—সব তথ্য তালিকাভুক্ত করে দ্রুত কাজ শুরু করতে হবে। চলতি বছরের মধ্যেই ক্লাস শুরু করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, শহরের অভিজ্ঞ শিক্ষকেরা অনলাইনে পার্বত্য চট্টগ্রামের শিক্ষার্থীদের গণিত, বিজ্ঞান ও ইংরেজি পড়াবেন। এতে সেখানকার শিক্ষার্থীরাও পিছিয়ে থাকবে না।
বৈঠকে পার্বত্য উপদেষ্টা ওই অঞ্চলের জীবনমান উন্নয়ন ও পরিবেশ সংরক্ষণসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় প্রধান উপদেষ্টাকে জানান। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে পরিকল্পনা তৈরির নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা