অনলাইন ডেস্ক
প্রশাসন ও মসজিদ কমিটি জানায়, আগে আটটি দানবাক্স ছিল, কিন্তু আগের থেকে দানের টাকা বৃদ্ধি পাওয়াতে আরেকটি দানবাক্স বাড়ানো হয়। ফলে মসজিদে দানবাক্সের সংখ্যা এখন ৯টি। এর আগে ২০২৩ সালের ১৯শে আগস্ট মসজিদের ৮টি দানবাক্স খোলা হলে রেকর্ড ৫ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৩২৫ টাকা পাওয়া গিয়েছিল । এলাকাবাসি, মসজিদের খতিব ও লোকমুখে শোনা যায়, এই মসজিদে দান বা মানত করলে মনের আশা পূর্ণ হয় এমন ধারণা থেকেই সকল ধর্মের লোকেরাই মসজিদটিতে দান বা মানত করে থাকেন।
কিশোরগঞ্জের পৌর শহরের হারুয়া ও রাখুয়াইল এলাকায় নরসুন্দা নদের মধ্যবর্তী স্থানে জেগে উঠা উঁচু টিলাকৃতির স্থানটিতে এক সময় এক আধ্যাত্মিক পাগল সাধকের বাস ছিল। তার মূত্যুর পর জায়গাটি পাগল পীরের মসজিদ হিসেবে ব্যবহার করতে থাকে এলাকাবাসী। মসজিদটিতে টাকা পয়সা, সোনা রুপার পাশাপাশি হাস-মুরগি, গরু-ছাগল, বৈদেশিক মুদ্রাও দান করেন অনেকে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা