অনলাইন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার দেশটির প্রেসিডেন্ট এই মনোনয়নের কথা জানিয়েছেন। সুন্নি মুসলিম রাজনীতিক হারিরির জন্য এটি হবে চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন।
তিনি দ্রুতই বিশেষজ্ঞদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন; যাতে দেশকে গভীর সংকট থেকে বের করে আনা যায়।
১৯৭৫-১৯৯০ সালের গৃহযুদ্ধের পর লেবানন এখন সবচেয়ে সংকটময় সময় পাড়ি দিচ্ছে। দেশটিতে ব্যাংকিং, মুদ্রা সঙ্কট, রাষ্ট্রীয় ঋণ এবং দারিদ্র্য বেড়ে যাওয়ার মতো কঠিন চ্যালেঞ্জ রয়েছে।
হারিরির প্রধানমন্ত্রী হওয়া বিক্ষোভকারীদের জন্য পরাজয় হতে পারে। পরিবর্তনের দাবিতে বিক্ষোভে নামা মানুষেরা হারিরিকে রাজনৈতিক শ্রেণির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা এবং সংকটের জন্য দায়ী করে আসছে।
নতুন সরকার গঠনে সমঝোতার জন্য কয়েক সপ্তাহের রাজনৈতিক উত্থান-পতনের পর বৃহস্পতিবার হারিরিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়। হারিরিকে সমর্থন জানিয়েছে ফিউচার লেজিসলেটর, শিয়া আমাল পার্টি, ড্রুজ রাজনীতিক ওয়ালিড জুমব্লাটের দল।
প্রভাবশালী শিয়া গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য তারা কাউকে মনোনয়ন দিচ্ছে না। তবে তারা এই প্রক্রিয়াকে সহযোগিতা করবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা