অনলাইন ডেস্ক
২০২০ সালে মে মাসে করোনা মহামারির লকডাউন চলাকালে লন্ডনের ডাউনিং স্ট্রিটে মদ পার্টির আয়োজন করেছিলেন বরিস জনসন। সাময়িক সেই আনন্দ আয়োজনই এখন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর জীবনে।এ নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের অপেক্ষায়। শুরু হয়েছে পুলিশি তদন্তও। সবকিছু ছাপিয়ে জল্পনা কল্পনা চলছে বরিসের প্রধানমন্ত্রিত্ব নিয়ে। নানা হিসাব নিকাষে সামনে আসছে তার স্থলাভিষিক্ত হতে পারে এমন অনেকের নাম।
রক্ষণশীল দলের সদস্যদের ভোটের দৌড়ে এগিয়ে ব্রিটিশ চ্যান্সেলরের দায়িত্বে থাকা ঋষি সুনাক। এরপর রয়েছে পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস, সাবেক পররাষ্ট্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেরেমি হান্টসহ আরও অনেকের নাম।
তবে এসব বিষয়ে কথা বলতে নারাজ বরিস। পার্লামেন্টে দেওয়া বক্তব্যে বিরোধীদের করা পদত্যাগের দাবি উড়িয়ে দিয়ে, উল্টো দেশের অগ্রগতির জন্য তার সরকারের নানা পরিকল্পনা তুলে ধরেন তিনি।
যুক্তরাজ্যে কোনো প্রধানমন্ত্রীর পুলিশি তদন্তের মুখে পড়ার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। এর আগে ২০০৬ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারকে পুলিশের জেরার মধ্যে পড়তে হয়। তাকে অবশ্য সন্দেহভাজন হিসেবে নয়, সাক্ষী হিসেবে জেরা করেছিলেন তদন্তকারীরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা