অনলাইন ডেস্ক
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে দেশে ফিরে আসেন। তখন ছিল একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ। তিনি মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। এই সময়ের মধ্যেই তিনি বাংলাদেশকে একটি স্বল্পোন্নত দেশে পরিণত করেন। বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা পায়। দুর্ভাগ্য হচ্ছে, এর পরই পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, আমার মা, তিন ভাইসহ আমাদের পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যা করা হয়।
তিনি বলেন, পঁচাত্তরে আমি আমার আপনজনদের হারিয়েছিলাম। কিন্তু বাংলাদেশ হারিয়েছিল তার সব সম্ভাবনাকে। বাংলাদেশের মানুষ যেমন শোষিত বঞ্চিত ছিল, আবার শোষণ-বঞ্চনার খপ্পরে পড়ে যায়। তখন যারা সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতায় এসেছে, তারা মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করেনি।
তারা দেশকে লুটপাট, স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতির স্বর্গে পরিণত করেন। ‘২১ বছর পর ‘৯৬ সালে আমরা সরকার গঠন করে আমরা বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিই। কম্পিউটার শিক্ষা, প্রযুক্তি শিক্ষা, মেরিক অ্যাকাডেমি গড়ে তোলার উদ্যোগ নিই।’- যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা