অনলাইন ডেস্ক
(১৯ জানুয়ারি) পুলিশ সুপার (এসপি মারুফ হোসেন সরদার এ কথা) বলেন।
তিনি বলেন, শিমুর স্বামী নোবেল এবং নোবেলের বন্ধু ফরদকে প্রশ্নবাদে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করেছে। প্রাপ্ত তথ্যপ্রমাণ প্রকাশ এবং প্রশ্নবাদে শিমুস্তায় এ দুই নেতা পাওয়া গেছে। মনে করা হচ্ছে, উত্তরাধিকার আদালতে, রিমান্ড করে তারা জবানবন্দি।
বারবার তাণ্ডব পূর্বাপর বিভিন্ন বর্ণনার আলাপ-আলোমক পর্যালোচনা করা হচ্ছে এবং সাক্ষ্য দেওয়া হচ্ছে
পুলিশ আমার—জিজ্ঞাবাদে ও শক্তিশালী দাম্পে কলহের জেরে চিত্রায়িকা রাই মা ইসলাম শিমুকেবাদ করা হয়েছে বলেসাবেক শিমুর স্বামী নওল ও তার বন্ধু ফরহাদ। তিন রিমান্ডের প্রথম প্রশ্নবাদে পুলিশের কাছে এমন অভিন্ন তথ্য জানাচ্ছেন জানাচ্ছেন।
সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল কেরাণীগঞ্জ থেকে বস্তাবন্দি এক মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে শনাক্ত হয় যে মর্দেহটি ভিডিও রাইমা ইসলাম শিমুর। রাতের কালবাগানের বাসা থেকে শিমুর স্বামী নোবেল এবং বন্ধু ফরহাদকে নোবেল করে পুলিশ।
সকাল (১৬ জানুয়ারি) সকাল থেকে নিখোঁজ ছিলেন রাইমা ইসলাম শিমু। আকাশের দিন রাতই কলাবাগান একটি সাধারণ মধুর (জিডি) করেন শিমুর স্বামী সাখাওয়াত আলীম নোবেল।
জিনোবেল দাবি করেন, গত দিকে অনুমান সকাল ১০টার কিছু না বাসা থেকে বের হয়ে যান। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত (জিডি করার সময় পর্যন্ত) আবার ফেরেনি। তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
শিমুতাকাণ্ডের সমালোচনা (১৮ জানুয়ারি) উত্তরে কেরাণীগঞ্জের প্রশ্নে তার বড় ভাই হারুন অর রশিদ। পরে স্বামীনোবেল এবং তার বন্ধুকে আদালতের নির্দেশে তিন রিমান্ডে নেওয়া হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা