অনলাইন ডেস্ক
রবিবার বিকেলে মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগৎসিংহ কোশিয়ারির সঙ্গে দেখা করে এই অভিযোগ করেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বোন রঙ্গোলি রানাউতও।
এদিকে, মুম্বাইয়ের পালি হিলে কঙ্গনার অফিসের একাংশ ভাঙা এবং তা ঘিরে তীব্র সংঘাতের পরিস্থিতি নিয়ে ইতোমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের মুখ্য পরামর্শদাতা অজয় মেহতাকে তলব করেছিলেন কোশিয়ারি। সেই বৈঠকে কঙ্গনার মতোই কোশিয়ারিও মত ছিল, পালি হিলের অফিসের একাংশ ‘অবৈধ’ নয়। তবে, মুম্বাই পৌরসভা জানিয়েছে, ওই অফিসের একাংশ অবৈধ। রাজ্যপালের সঙ্গে কঙ্গনার ঠিক কী আলোচনা হয়েছে, তা বিস্তারিত না বললেও বৈঠকের শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে উদ্ধব সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন কঙ্গনা। তার দাবি, ‘সুশান্ত-কাণ্ডে মুখ খোলার জন্যই আমাকে নিশানা করা হচ্ছে। হেনস্থা করা হচ্ছে আমাকে। আমি এখানে নিরাপদ নই।’ একই সঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘মুম্বাই আমার কর্মস্থল। আমাকে এখান থেকে উপড়ে ফেলা যাবে না।’
রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়ে কঙ্গনা জানিয়েছেন, নিজের প্রতি অবিচারের কথা জানাতে এই বৈঠক করেছেন তিনি। রাজ্যপাল নিজের মেয়ের মতো আমার কথা মন দিয়ে শুনেছেন। আশা করি, সুবিচার পাব, যাতে এই সিস্টেমের উপর সমস্ত নাগরিকের পাশাপাশি কমবয়সি মেয়েদেরও আস্থা ফিরে আসবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা