অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক সমীক্ষাকেন্দ্র জানিয়েছে রিখটটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.৩। অন্যদিকে, প্রশান্ত মহাসাগরীয় সুনামি সতর্কতা কেন্দ্র সম্ভাব্য সুনামির সতর্কবার্তা দিয়েছে। তারা জানিয়েছে, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলটি থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ এলাকা জুড়ে সুনামির ঢেউ দেখা দিতে পারে।
নিউজিল্যান্ডের উত্তর দিকের দ্বীপ, গিসবর্নের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তাঁরা হালকা থেকে মাঝারি কাঁপুনি অনুভব করেছেন। নিউজিল্যান্ডের ন্যাশনাল এমারজেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি জানিয়েছে, ভূমিকম্পের ফলে যে সুনামির স্রোত সৃষ্টি হয়েছে তা তাদের দেশে আছড়ে পড়বে কি না, তা এখনও পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তারাও জানিয়েছে রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.৩।
২০১১ সালে একটি ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প সরাসরি আঘাত হেনেছিল নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ক্রাইস্টচার্চ শহরে। শহরটির অর্ধেক প্রায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। ১৮৫ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছিল ওই ঘটনায়। ধ্বংসের মুখে পড়েছিল অধিকাংশ শহরতলিও।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা