অনলাইন ডেস্ক
বরাবরের মতো এবারও দেশে বেসিস এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের উদ্যোগে এই আয়োজনে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ। নাসা বিশ্বব্যাপী প্রোগ্রামার, উদ্যোক্তা, বিজ্ঞানী, ডিজাইনার, স্টোরিটেলার, মেকার, বিল্ডারস, প্রযুক্তিবিদসহ সবাইকে #স্পেসঅ্যাপস কোভিড-১৯ চ্যালেঞ্জ ভার্চুয়াল গ্লোবাল হ্যাকাথনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।তারই ধারাবাহিকতায় বেসিসের পক্ষ থেকে এই আয়োজনে অংশ নেয়ার জন্য বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানানো হয়েছে।
আগ্রহীদেরকে এই ওয়েবাসাইটে গিয়ে ভার্চুয়াল টিম গঠন করতে হবে এবং নাসার ওপেনসোর্স আর্থ অবজারভেশন ডাটার মাধ্যমে কোভিড-১৯ সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ সমাধানের উপায় উদ্ভাবন করতে হবে।বেসিসের পরিচালক ও বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের আহ্বায়ক দিদারুল আলম সানি বলেন, প্রতিবারের মত এবারও আমরা নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে অংশগ্রহণ করছি। চলমান মহামারিকে বিবেচনায় রেখে এবার চারটি বিষয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
এবার লোকাল রেসপন্স/চেঞ্জ অ্যান্ড সল্যুউশন, ইমপ্যাক্ট অব কোভিড-১৯ অন দ্য আর্থ সিস্টেম/আর্থ সিস্টেম রেসপন্স, লার্নিং অ্যাবাউট দ্য ভাইরাস অ্যান্ড ইটস স্প্রেড ইউজিং স্পেস-বেইজড ডাটা এবং ইকোনমিক অপরচুনিটি ইমপ্যাক্ট অ্যান্ড রিকোভারি ডিউরিং অ্যান্ড ফলোয়িং কোভিড-১৯।আগামী ৩০ ও ৩১ মে নাসা, ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি (ইএসএ) এবং জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জেএএক্সএ) এই ভার্চুয়াল হ্যাকাথনের আয়োজন করবে।
৪৮ ঘণ্টার বিরতিহীন এই আয়োজনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের অংশগ্রহণকারীরা তার উদ্ভাবনকে উপস্থাপন করবে। এবারের চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে কোভিড-১৯ ও এর বিস্তারে আর্থ সিস্টেমে কী প্রভাব পড়ে সেটি খুঁজে বের করা ও সমাধানের উপায় উদ্ভাবন করা।এছাড়া হ্যাকাথনে এই ভাইরাসের ফলে মানুষ ও অর্থনীতির উপর কী প্রভাব পড়ছে সেটিও পরীক্ষা করা হবে।১৫ মে পর্যন্ত আগ্রহীরা নিবন্ধন করতে পারবেন।fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা