অনলাইন ডেস্ক
অ্যান্টনি ব্লিংকেন বলেন, তালেবানের এই সিদ্ধান্তে কেবল আমরা নই, মুসলিম বিশ্বসহ সবাই নিন্দা জানাচ্ছে। দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে অস্বীকার করে, অবদানের সুযোগ না দিয়ে কোনো জাতি সাফল্য পাবে না। এই ইস্যুতে অন্যান্য দেশের সাথে কথা বলছি। এটা নিশ্চিত করে বলতে পারি, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সম্পর্ক গড়বে না তাদের সাথে।
স্কুল বন্ধ হয়েছে আরও আগেই। উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় তাখার প্রদেশের বেসরকারি কোচিং সেন্টারেই পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলো কিশোরীরা। তবে বুধবার সেখান থেকেও বের করে দেয়া হয় মেয়েদের। তালেবানের বিরুদ্ধে শারীরিক আঘাতের অভিযোগও করে তারা।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে লেখাপড়া বন্ধের ধারাবাহিকতায় এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বারও বন্ধ হয়েছে আফগান মেয়েদের জন্য। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় চিঠি দিয়ে জারি হয় কঠোর নির্দেশনা।
তালেবানের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে রাজপথে নামে অনেকে। দু’দিন ধরে ছোট ছোট মিছিল হয়েছে রাজধানীতে। বৃহস্পতিবার কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আন্দোলনে যোগ দেয় প্রায় ৫০ জনের একটি দল। বিশ্ববিদ্যালয় চালু ও শিক্ষার অধিকারের দাবিতে শ্লোগান দেন তারা। ধরপাকড় চালায় তালেবানের নিরাপত্তা বাহিনী।
তালেবান প্রশাসনের পদক্ষেপে নিন্দা জানিয়েছে জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন বলেন, সিদ্ধান্ত বদল না করলে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা