অনলাইন ডেস্ক
নারায়ণগঞ্জ নগরীর খানপুর এলাকার আল হেরা জেনারেল হাসপাতালে টনসিলের অপারেশন করতে গিয়ে মারা যায় ৮ বছরের এক শিশু। এরপরই আলোচনায় আসে নগরীর অবৈধ ক্লিনিক ও হাসপাতালে অনিয়মের চিত্র। জেলায় বৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ১৯২টি। এরমধ্যে ১২৫টি ক্লিনিক, ৬২টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ৫টি ব্লাড ব্যাংক। তবে অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়গনষ্টিক সেন্টারের সংখ্যা কত এর কোন সঠিক পরিসংখ্যান নেই।
কোনো নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করেই নগরীর আনাচে কানাচে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে অন্তত শতাধিক অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়গনষ্টিক সেন্টার। আর এসব প্রতিষ্ঠানে ভুল চিকিৎসার শিকার হচ্ছে সাধারণ জনগণ।
বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন ঢাকা বিভাগের সমন্বয়ক মাহবুবুর রহমান মাসুম বলেন, অবৈধ হাসপাতাল ক্লিনিক ও ডায়গনষ্টিক সেন্টার গড়ে ওফার পেছনে রয়েছে প্রভাবশালী মহল। এ কারণে সকল অনিয়ম ও ভুল চিকিৎসার পরও বহাল তবিয়তে চলছে তাদের কার্যক্রম।
নারায়ণগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন আ.ফ.ম. মুশিউর রহমান জানালেন, কাগজপত্র হালনাগাদ করা নেই কিংবা নবায়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এরকম ১৭টি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলো নিজে থেকে বন্ধ না করলে অভিযান চালানো হবে। অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের প্রতারণা ও অপচিকিৎসা থেকে রেহাই পেতে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার দাবী স্থানীয়দের।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা