অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রেলপথে দৈনন্দিন প্রয়োজনে প্রায় ১৫-২০ হাজার যাত্রী ট্রেনে যাতায়াত করেন। পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের কাজ চলায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রেলপথে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল আট মাস। পহেলা আগস্ট থেকে ট্রেন চলাচল আবার শুরু হলেও কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই ১৫ টাকার ভাড়া ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আবার কমে গেছে ট্রেনের সংখ্যা। এ রুটে ১৬ জোড়া ট্রেন চলাচল করলেও এখন চলছে ৮ জোড়া ট্রেন।
ভাড়া বৃদ্ধি ও ট্রেনের সংখ্যা কমে যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রীরা। দূরত্ব অনুযায়ী ভাড়া আদায় না করে এক কিলোমিটার থেকে ১৬ কিলোমিটার পর্যন্ত একই ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। তবে যাত্রীদের দাবি ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রেলপথে দূরত্ব অনুযায়ী ভাড়া নির্ধারণ করা হোক।
ট্রেনের নতুন সময়সূচীও অনেক যাত্রীর জন্য অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যারা সকালে ঢাকায় পৌঁছে অফিস করতেন কিংবা অফিসি কোন কাজের জন্য যেতেন, তারা বলছেন, ট্রেনের আগের সময়সূচীই বাস্তবসম্মত ছিলো। ট্রেনের ভাড়া কমানোর দাবিতে আন্দোলন করে আসছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম ও আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী’সহ বিভিন্ন সংগঠন।
ভাড়া বাড়ানো প্রসঙ্গে রেলওয়ের নারায়ণগঞ্জ স্টেশন মাস্টার কামরুল ইসলাম খান জানিয়েছেন, কমিউটার ট্রেন চালু হওয়াতে ভাড়া ২০ টাকা করা হয়েছে। আগামী জানুয়ারীর মধ্যে ট্রেনের সিডিউল আগের মতো হয়ে যাবে বলে জানালেন তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা