অনলাইন ডেস্ক
আর, লাইন না বাড়লেও দিন দিন ট্রেনের চাপ বাড়ছে। সেই সাথে বাড়ছে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও। গত অক্টোবর মাসেও দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৭জন।
কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনে প্ল্যাটফর্ম আছে দু’টি। এক নম্বর প্ল্যাটফর্মে একটি লাইন এবং দুই নম্বর প্ল্যাটফমের্র দুপাশে লাইন আছে চারটি। এর মধ্যে ৫ নম্বর লাইনটি অকার্যকর। ভৈরব স্টেশন দিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-নোয়াখালী, ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-কিশোরগঞ্জ রুটের ৫৮টি আন্ত:নগর, ১০টি মেইল ও ৮টি মালবাহী ট্রেন চলাচল করে।
এর মধ্যে কিছু ট্রেনকে আপ ও ডাউন লাইনে যাত্রাবিরতি দিয়ে বিরতিহীন ট্রেন গুলোকে অতিক্রম করার সুযোগ দেয়া হয়। এভাবে স্টেশন ব্যবস্থাপনায় হিমশিম খেতে হয় কর্তৃপক্ষকে। পর্যাপ্ত সাবলাইন না থাকায়, একটি লাইনে আপ ও ডাউন ট্রেনগুলো পরিচালনা করাও কষ্টসাধ্য।
ভৈরব রেল স্টেশন পরিচালনা সহজ ও ঝুঁকিমুক্ত করতে নতুন লাইন সম্প্রসারণের কাজ করা হবে বলে জানালেন
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান সবুজ। একটি আন্ডারপাসের প্রয়োজন রয়েছে বলেও জানালেন তিনি।
অচিরেই স্টেশনের পরিধি ও লাইন বাড়ানো হবে বলে জানালেন রেলওয়ের এই কর্মকর্তা।
ভৈরব স্টেশনে পর্যাপ্ত লাইন না থাকার সংকট দূর করতে উদ্যোগ নেয়ার কথা জানালেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব হাসান মাহমুদ ।
যাত্রীর নিরাপদে চলাচলের জন্য স্টেশনের পরিধি বৃদ্ধি ও লাইন সম্প্রসারণ করবে রেল কর্তৃপক্ষ এমনটাই প্রত্যাশা ভৈরববাসীর।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা