অনলাইন ডেস্ক
আজ (শুক্রবার) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় নাচে-গানে আর কবিতায় বরণ করা নেয়া হয় এই ঋতুকে। আয়োজকরা বলেন, ঋতু বদলের সাথে পরিবর্তন আসে মানুষের মনেও। তাদের আশা, করোনায় গেলো দু’বছর শরৎ উৎসব না হলেও, বাংলা সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে এমন উৎসব চলবে প্রতিবছর।
বাংলা ঋতুতে শরৎ মানেই দিগন্তজোড়া কাশফুল। নগরবাসীর কাছে প্রকৃতির সেই মোহনীয় রূপের দেখা সহজে মেলে না। তবে ছায়ানটের ঋতু বরণের এই উৎসবে কিছুটা হলেও যেন ফিরে আসে চিরচেনা শৈশব।
আজ শুক্রবার (৩০শে সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় শরৎ উৎসবের আয়োজনে অংশ নেন, ছায়ানটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
বাংলা সাহিত্যে ষড়ঋতুর বৈচিত্র্য গানে, কবিতায়, সুরে ও ছন্দে প্রকাশিত হয়েছে। রোদ ও ছায়ার লুকোচুরিতে মানুষের মনেও উঁকি দেয় নানান খেয়ালের। বৈচিত্র্যের এই সংস্কৃতি লালন করার দায়িত্ব নবীন-প্রবীন সকলের।
সকালের আড়মোড়া ভেঙ্গে উৎসবে সামিল হওয়া দর্শকরা বললেন, এই উৎসবগুলো জীবনের জড়তা থেকে বাঁচার খোরাক। আয়োজকরা বলেন, এমন উৎসবে যোগ দেওয়ার অর্থ যেন প্রকৃতি কোলে মিশে যাওয়া।
নতুন প্রজন্মকে শেকড়ের সাথে পরিচয় করাতে বাঙালীর সকল উৎসব ধরে রাখার প্রত্যয় জানান তারা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা