অনলাইন ডেস্ক
খবরে বলা হয়, নতুন কৃষি আইনের ফলে কৃষি ও তার সহযোগী বাণিজ্য ক্ষেত্রগুলির মধ্যে দূরত্ব দূর হবে বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার তিনি বলেন, কোনও বাণিজ্য ক্ষেত্রের মধ্যে যদি অপ্রয়োজনীয় বাধা তৈরি হয়, তাহলে সেটি কোনও দিনই নিজের মতো করে গড়ে উঠতে পারে না।
নরেন্দ্র মোদি বলেন, কৃষি পরিকাঠামো, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, ফসল সঞ্চয়, ইত্যাদি ভিন্ন ভিন্ন কৃষি নির্ভর বাণিজ্যক্ষেত্রগুলির মধ্যে অদৃশ্য দেওয়াল আছে। নয়া আইনের ফলে সেই দেওয়াল সরে গিয়েছে। তাই নতুন কষি আইন কৃষকদের কাছে নতুন দিক উন্মোচন করবে। পৌঁছে দেবে নতুন প্রযুক্তি ও বাজার। দেশের কৃষকরাই এর থেকে সবচেয়ে লাভবান হবেন।
মোদি আরও বলেন, ভারতীয় বাণিজ্য ক্ষেত্রগুলিতে দেওয়ালের কোনও স্থান নেই। প্রয়োজন সেতুর, যা একে অপরের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি করবে।’’ এ ছাড়া, তাঁর ভাষণে কৃষি ক্ষেত্রে বেসরকারি বিনিয়োগের প্রসঙ্গটিও এসেছে। তাঁর কথায়, ‘‘দেশে কৃষি ক্ষেত্রে এতদিন সবচেয়ে কম বেসরকারি বিনিয়োগ হয়েছে। নয়া আইনের ফলে কৃষি ক্ষেত্রেও বিপুল বেসরকারি বিনিয়োগ সম্ভব হবে যা, ক্ষেত্রটিকে আরও বড় করে তুলবে।
এদিকে বিক্ষোভের ১৭তম দিনে এসেও কৃষকরা তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে এখনও অনড়। শনিবার নতুন করে দিল্লি অবরুদ্ধ করে দেওয়ার কর্মসূচি নিয়েছেন কৃষকরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দিল্লি হরিয়ানা সীমান্তে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল পুলিশ বাহিনী।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা