অনলাইন ডেস্ক
রোববার (২০ আগস্ট) রাজধানীর ফার্মগেটে তুলা উন্নয়ন বোর্ডের (সিডিবি) মিলনায়তনে দেশে প্রথমবারের মতো বিটি তুলার দুইটি জাতের অবমুক্তকরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেছেন, দেশে বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার প্রয়োজন হয়, আর উৎপাদন হয় ২ লাখ বেল। চাহিদার কমপক্ষে ২০ শতাংশ বা ১৫ লাখ বেল তুলা দেশে উৎপাদন করার সুযোগ রয়েছে। সেলক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি নিয়ে কাজ করতে হবে।
এতে উপস্থাপিত প্রবন্ধে বলা হয়, বিটি তুলার গড় ফলন হেক্টরপ্রতি ৪৫০০ কেজি। বিটি তুলা চাষে বলওয়ার্ম নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে উৎপাদন ব্যয় ১২-১৫ শতাংশ কমবে এবং উৎপাদন ১৫-২০ শতাংশ বাড়বে। বিটি তুলা চাষে প্রাকৃতিক দূষণ কম ও কৃষকের স্বাস্থ্যঝুঁকি নেই।
প্রবন্ধে আরও জানানো হয়, বর্তমানে হাইব্রিড তুলা চাষ লাভজনক। দুই বিঘা তুলা চাষে এক লাখ টাকারও বেশি আয় করতে পারেন কৃষকরা, যা বর্তমান বাজারে লাভজনক।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা