অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে ডিএমপি’র সদর দপ্তরে ‘বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইটে নিরাপত্তা’ সংক্রান্ত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘সারা বিশ্বে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে সব কর্মকাণ্ড সীমিত করা হয়েছে। একই কারণে থার্টি ফার্স্ট নাইট ও বড়দিনের আয়োজন সীমিত পরিসরে হবে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। এ দুটি উৎসবে বিভিন্ন অনুষ্ঠান সীমিত পরিসরে করা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই। বিভিন্ন চার্চে নজরদারি ও নিরাপত্তা জোরদার করা হবে। খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও নিরাপত্তার আওতায় থাকবে।’
সবাইকে বড়দিন ও আসন্ন নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন,‘বড়দিনে চার্চে জনসমাগম হবে। এদিন সামাজিক দূরত্ব মেনে প্রার্থনা করলে করোনা থেকে অনেকাংশে রক্ষা পাওয়া যাবে। থার্টি ফার্স্ট নাইটে লোকসমাগম ও পার্টি করতে দেওয়া হবে না। হোটেলে ডিজে পার্টির নামের কোন স্পেস বা কক্ষ ভাড়া দেওয়া যাবে না। সামাজিক দূরত্ব মেনে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় হোটেলগুলোতে সীমিত আকারে অনুষ্ঠান করা যাবে। তবে কোনোক্রমেই ডিজে পার্টি করতে দেওয়া হবে না। হোটেলগুলোতে অনুষ্ঠানের কারণে রাস্তায় যেন অতিরিক্ত যানজটের সৃষ্টি না হয়, সেদিকে সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থার্টি ফার্স্ট নাইটে অনুষ্ঠান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।’
সভায় সভাপতির বক্তব্যে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘থার্টি ফার্স্ট নাইটে বারগুলো বন্ধ থাকবে। সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট খোলা রাখা যাবে। তবে রাত ৮টার পর সব দোকান ও মার্কেট বন্ধ থাকবে।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা