অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি এটি উদ্বোধন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ও তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভুসগলু।
দূতাবাসের ওই ভবন উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আঙ্কারায় এই স্থায়ী দূতাবাস কমপ্লেক্স তুরস্কের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কোন্নয়নে বাংলাদেশের অগ্রাধিকারকেই প্রকাশ করে।
২০১২ সালে বাংলাদেশ চ্যান্সারি কমপ্লেক্স নির্মাণ শুরু হয়। সেসময় এ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চলতি বছরের ৩ সেপ্টেম্বর ভবন নির্মাণ শেষ হয়।
তুরস্কের আঙ্কারার বাংলাদেশ মিশন জানায়, আঙ্কারার বাংলাদেশ দূতাবাসের নিজস্ব ভবন নির্মাণে বরাদ্দ ছিল ৪৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। তবে ভবনটি নির্মাণে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম ব্যয় হয়েছে। ওই টাকা বাংলাদেশ সরকারের কোষাগারে ফেরত দেওয়া হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সরাসরি অংশ নিতে রোববার (১৩ সেপ্টেম্বর) তুরস্কে যান। চার দিনের সফরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তুরস্কের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে সূত্র জানিয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালে আমার বাবা, মা, ভাইসহ পরিবারের অনেক সদস্যকে হারালাম। বাংলাদেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র থেকে মুক্ত করতে লড়াই করে গেছেন জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান।
বাংলাদেশ ও তুরস্কের সম্পর্কের গুরুত্বারোপ করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক শুরু হয়েছিল ১৯৭৪ সালে, প্রায় ৫০ বছর আগে। অবশ্য আমাদের সম্পর্কের সূচনা ত্রয়োদশ শতক থেকেই, যখন তুর্কি জেনারেল ইখতিয়ারউদ্দীন মুহাম্মদ বখতিয়ার খিলজী বাংলা বিজয় করেন।”
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা