অনলাইন ডেস্ক
তারেক রহমান ১৯৬৫ সালের এই দিনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বড় ছেলে। তিনি ২২ বছর বয়সে ১৯৮৮ সালে বগুড়ার গাবতলী থানা বিএনপির সদস্য হন। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনে যোগ দেওয়ার আগেই রাজনীতিতে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন। ২০০২ সালে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন তিনি। এর পরই দেশব্যাপী দলের মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেন। মূল সংগঠনসহ যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে তৃণমূল সভা আয়োজন করা হয়। মূলত এই জনসংযোগ কার্যক্রমের ফলে দলের নেতাকর্মীর তরুণ অংশটির মাঝে তারেক রহমান শুধু দলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধানমন্ত্রীর সন্তানের পরিচিতি থেকে বেরিয়ে এসে বিএনপির একজন দক্ষ সংগঠক ও সক্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।
ওয়ান ইলেভেন সরকারের সময়ে তাঁকে কারাগারে যেতে হয়, নির্যাতনের শিকার হতে হয়। এক পর্যায়ে চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে যান। সেখান থেকেই ধীরে ধীরে তিনি দল পরিচালনায় সম্পৃক্ত হন। গত ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের আগে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে উচ্চ আদালতের এক আদেশে তাঁর বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
২০০৯ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিএনপির পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলে এবং ২০১৬ সালে ষষ্ঠ কাউন্সিলে তিনি দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে যুক্তরাজ্য থেকেই দায়িত্ব পালন করছেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা