অনলাইন ডেস্ক
সাক্ষীরা হলেন—প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. হুমায়ুন কবির, সিনিয়র অফিসার মো. আব্দুল্লাহ আল হাসান ও অফিসার শেখ আশরাফুল ইসলাম।
বৃহস্পতিবার (৮ জুন) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালতে তারা সাক্ষ্য দেন। তাদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১১ জুন দিন ধার্য করেন আদালত। বিষয়টি জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল।
মামলাটিতে চার্জশিটভুক্ত ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত ২৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
এর আগে গত ২১ মে মামলার বাদী দুদকের উপ-পরিচালক জহিরুল হুদার সাক্ষ্যের মাধ্যমে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
তারও আগে গত ১৩ এপ্রিল তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন একই আদালত। এ মামলায় তাদের পলাতক দেখানো হয়। গত বছরের ১ নভেম্বর তারেক ও জোবায়দার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন একই আদালত।
গত বছরের ২৬ জুন তারেক ও জোবায়দাকে পলাতক ঘোষণা করে ৪ কোটি ৮২ লাখ টাকার দুর্নীতি মামলা দায়ের ও তার প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে করা পৃথক রিট আবেদন খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।
রিট খারিজ করে দেওয়া রায়ে একইসঙ্গে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দায়ের করা এ মামলার স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নিয়ে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতকে যত দ্রুত সম্ভব বিচার কার্যক্রম শেষ করার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
এছাড়া ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটকে এ রায় পাওয়ার ১০ দিনের মধ্যে মামলার রেকর্ড ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে পাঠাতে বলা হয়।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, জ্ঞাত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা দায়ের করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তার মা ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়। তারেক রহমানের শাশুড়ি মারা যাওয়ায় এই মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা