অনলাইন ডেস্ক
একসময়ে সদস্যরা স্পিকারের আসনের আশপাশে চড়ে বসেন। কেউ কেউ টেবিলের ওপর লাফিয়ে পড়েন এবং সহকর্মীদের টেনে মেঝেতে ফেলে দেন। কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি শান্ত হলেও বিকেলে আবার মারামারি শুরু হয়।
গেল জানুয়ারিতে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন লাই চিং তে। আগামী ২০ শে মে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেবেন। তবে তার দল ডেমোক্রেটিক প্রগেসিভ পার্টি, ডিপিপি পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে। তাইওয়ানের প্রধান বিরোধী দল কুওমিনতাং, কেএমটি ডিপিপি-র চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে। তবে কেএমটির একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় সরকার গঠন করতে পারেনি।
এ কারণে সরকারের ওপর পার্লামেন্টের প্রভাব বাড়াতে কয়েকটি সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে বিরোধীরা। এর মধ্যে সরকারের কার্যক্রম দেখ ভালের জন্য আইনপ্রণেতাদের আরও ক্ষমতা দেয়ার প্রস্তাবের পাশাপাশি পার্লামেন্টে কোনও কর্মকর্তা মিথ্যা বিবৃতি দিয়েছে মনে হলে তাকে অপরাধী হিসাবে গণ্য করার একটি বিতর্কিত প্রস্তাবও রয়েছে।
মূলত এ প্রস্তাব নিয়েই প্রধান দুই দল ডিপিপি এবং কেএমটির মধ্যে তীব্র মতবিরোধ দেখা দেয়। যার জেরে ঘটে আইনপ্রণেতাদের মধ্যে মারামারির ঘটনা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা