অনলাইন ডেস্ক
প্রতিবেদনে বলা হয়, মূলত নজরদারি চালানোর জন্য ব্যবহৃত হয় এসব সামরিক সরঞ্জাম। এরমধ্যে রয়েছে ক্রস ডোমেন সলিউশন, জিপিএস গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম রিসিভার, লজিস্টিকস সম্পর্কিত বিভিন্ন সরঞ্জাম।
মার্কিন আইনপ্রণেতা মার্ক গ্যালাঘার বলেছেন, যেসব সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্র নিয়েছে, সেগুলো সরবরাহ করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। চীনের আগ্রাসন ঠেকাতে এটাই সবচেয়ে কার্যকর সিদ্ধান্ত। এর পাশাপাশি মিত্রদের সহায়তার বিষয়েও জোর দেবে যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে, তাইওয়ানকে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহের এমন সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বেইজিং। এ ধরণের সিদ্ধান্ত চীন-মার্কিন যৌথ ইশতেহারের পরিপন্হী বলেও জানানো হয়।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং বলেছেন, এমন সিদ্ধান্ত চীনের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য ভয়াবহ হুমকি। এ ধরণের পদক্ষেপের ফলে, তাইওয়ানের শান্তি ও স্থিতিশীলতাকেও ক্ষতিগ্রস্থ করবে। চীন বরাবরই এ ধরণের আচরণের বিরোধিতা করে। তবে দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষার জন্য যেকোনো কঠোর পদক্ষেপ নেবে চীন।
স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে চীন। গেল বছর, অঞ্চলটির আকাশ ও সমুদ্রসীমায় মার্কিন ও চীনা ফাইটার জেট ও যুদ্ধজাহাজের অনুপ্রবেশ নিয়ে দফায় দফায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা