ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের ড্রোন হামলার একদিন পর সৌদি আরবের তেল উৎপাদন প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
এর ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলে দাম বাড়তে পারে এবং মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রাষ্ট্রীয় তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আরামকো এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সৌদি আরব প্রতিদিন ৭ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন করে। হামলার কারণে তাদেরকে ৫৭ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করতে হচ্ছে যা, বিশ্বের মোট তেল সরবরাহের ৫ শতাংশের বেশি। শনিবার সকালে আরামকোর মালিকানাধীন বড় দুটি তেল স্থাপনায় ড্রোন হামলা চালানো হয়। হামলার দায় স্বীকার করেছে হুতিরা। তবে এরপরও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এর জন্য ইরানকে দায়ী করেছেন।
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান টেলিফোনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বলেছেন, ‘এই সন্ত্রাসী আগ্রাসন মোকাবেলা করার’ সামর্থ্য ও ইচ্ছা রিয়াদের রয়েছে।
এদিকে হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে, টেলিফোনে ট্রাম্প যুবরাজ সালমানকে জানিয়েছেন, সৌদির নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য ওয়াশিংটন কাজ করতে প্রস্তুত।
মার্কিন জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রয়োজন পড়লে তারা তাদের কৌশলগত পেট্রোলিয়াম মজুত থেকে তেল সরবরাহ করতে রাজী আছে।
NB:This post is collected from https://www.bd-pratidin.com
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা