অনলাইন ডেস্ক
শেষমেষ ২০১০ সালে মেহের বক্স চৌধুরীর উত্তরাধিকারী তসরিফা খাতুনের পৃষ্টপোষকতায় ও প্রতœতত্ব ইনস্টিটিউটের কারিগরি সহায়তায় মসজিদটি সংস্কার করা হয়। স্থপতি সৈয়দ আবু সুফিয়ান কুশলের নকশায় নতুনভাবে নির্মাণ করা হয় গম্বুজ ।
বালিয়া মসজিদের ছাঁদে একই সাইজের তিনটি গম্বুজ ও আটটি মিনার আছে। যার মধ্যে চারটি মিনার বড় এবং বাকি চারটি ছোট। ভিত্তিসহ পুরো মসজিদ হাতে পোড়ানো ইট দিয়ে নির্মিত। দেয়ালে ইট কেটে তৈরি করা হয়েছে চমৎকার সব কারুকার্য।
ঠাকুরগাঁও জেলা শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার পূর্বে বালিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত এই ঐতিহাসিক মসজিদ দেখতে প্রতিদিন ভিড় করেন দর্শণার্থীরা। মসজিদটির নির্মাণশৈলী ও অপূর্ব কারুকাজ মুগ্ধ করে তাদের।
দর্শনার্থীদের কাছে মসজিদটি আরো আকর্ষণীয় করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মবকর্তা বেলায়েত হোসেন ।
ঠাকুরগাঁওয়ের প্রাচীন এই মসজিদ সম্পর্কে প্রচলিত আছে নানা লোককাহিনী। স্থানীয়ভাবে ‘জিন মসজিদ’ নামেও পরিচিত এই ঐতিহাসিক নিদর্শনটি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা