অনলাইন ডেস্ক
ছোঁয়াচে রোগ কোভিড-১৯ মহামারী ঠেকাতে গত মার্চ ২৬ মার্চ সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে লকডাউনে যাওয়ার আগেই যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছিল।
এরপর দুই দফায় বেড়ে সাধারণ ছুটি ৫ মে পর্যন্ত বেড়েছে। এই সময়ে গণপরিবহন চলছে না। তবে লকডাউনের এক মাস পর শিল্পাঞ্চলগুলোতে পোশাক কারখানাগুলো শর্তসাপেক্ষে খুলেছে। এর মধ্যেই ট্রেন চলাচলের আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে রেলওয়ে।
রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, “ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করার পরিকল্পনা তো রাখতেই হবে। কারণ যখনই সরকার বলবে গণপরিবহন চলবে, তখন তো ট্রেনও চলবে। এই সময়টার মধ্যে রেলওয়ের ট্র্যাকগুলো রিপেয়ারিং করতেছি। এই কাজগুলো চলতেছে।”
অবরুদ্ধ অবস্থার মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করা হলেও কন্টেইনার ও মালবাহী ট্রেন চলবে বলে জানানো হয়েছিল। তবে ওই ট্রেন চলাচলও সীমিত হয়ে পড়েছিল।
রেলপথমন্ত্রী বলেন, “এখন চিন্তা করতেছি যেগুলো লাগেজ ভ্যান আছে, যেগুলো দিয়ে আমরা মালামাল পরিবহন করি, যেমন খাদ্য-দ্রব্য, শাকসবজি, ধান পরিবহনে যদি লাগে, সেগুলো চলাচলের চিন্তাধারা করছি।
“ব্যবসায়ীরা যদি এগুলো ব্যবহার করতে চায়, তাহলে আমরা চালু করব। সেভাবে যদি হয় তাহলে কাল থেকেই এ ধরনের ট্রেন চালু করব।”
এখন লাগেজ ভ্যানের মাধ্যমে পার্সেল ট্রেন চালু হলে সেগুলো দিয়ে ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন পণ্য পরিবহন স্বাভাবিক হবে।
তবে যাত্রীবাহী ট্রেন এখনই চলাচল শুরুর কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান সুজন।
“যতক্ষণ পর্যন্ত সরকার থেকে গণপরিবহন চলাচলের সিদ্ধান্ত না দিচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।”
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা