অনলাইন ডেস্ক
এদিকে, শুক্রবারই হোয়াইট হাউসে আরো এক করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের সহযোগী আক্রান্ত হন মারণ ভাইরাসে। এর ঠিক আগেই হোয়াইট হাউসে কর্মরত মার্কিন নেভির এক সদস্যের শরীরে করোনা আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। এরপরই পেন্সের সহযোগী তথা প্রেস সেক্রেটারি কেটো মিলার আক্রান্ত হন করোনায়।
বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে নৌবাহিনীর ওই সদস্যের আক্রান্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন মার্কিন নৌবাহিনীর এক সদস্য। তিনি ট্রাম্পের ব্যক্তিগত কর্মী হিসেবে কাজ করতেন।
মার্কিন নেভির যে ইউনিট হোয়াইট হাউসের জন্য কাজ করে, তারই সদস্য এই আক্রান্ত ব্যক্তি। বুধবার এই খবর শুনে বিমর্ষ হয়ে পড়েন ট্রাম্প। প্রথমবার রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর ফের হোয়াইট হাউসের ফিজিশিয়ান দিয়ে টেস্ট করানো হয়। তাতেই রিপোর্ট পজিটিভ আসলে হোয়াইট হাউসের তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়।
তবে হোয়াইট হাউসের অন্দরমহলে খুব কড়াকড়িভাবে মানা হয় না সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং। খুব কম সদস্যই মাস্ক পরেন। ট্রাম্প নিজে জানিয়েছেন যে তার ও তার সহকর্মীদের নিয়মিত করোনা টেস্ট হয়। কিছুদিন আগেই এয়ার ফোর্স ওয়ানে সফর করার সময় একথা জানান তিনি। বলেন, ‘আমাদের র্যাপিড টেস্টে পাঁচ মিনিটেই রেজাল্ট চলে আসে।’
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা