জনপ্রিয়তার তুঙ্গে এখন টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট। ক্রিকেটের এই ছোট্ট সংস্করণটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি গত বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দিয়ে একহাজার ম্যাচে পা দেয়। এই মাইলফলক উপলক্ষে ১৪ বছরের পথ চলায় সর্বকালের সেরা টি-টোয়েন্টি একাদশ সাজান ভারতীয় জনপ্রিয় ক্রীড়াভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ক্রিকট্রেকার। তাদের সেই সেরা একাদশে রয়েছেন বাংলাদেশের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।
টেস্ট বা ওয়ানডে ক্রিকেটের বিবেচনায় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের শুরুটা খুব বেশি দিনের নয়। ২০০৫ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ক্রিকেটের এ সংক্ষিপ্ততম ভার্শনের।২০০৪ সালের ৫ আগস্ট প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড নারী ক্রিকেট দল।
গত ১৫ বছরে টি-টোয়েন্টির সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে বিভিন্ন সময়ে যারা অংশ নিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে সেরাদের বাছাই করে একাদশ সাজিয়েছে ক্রিকট্রেকার। তাদের সেই একাদশে আছেন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান।
পাকিস্তান থেকে সুযোগ পেয়েছেন তিনজন- কিংবদন্তি ক্রিকেটার শহীদ আফ্রিদি, পাকিস্তান দলে সাবেক হয়ে যাওয়া তারকা পেসার উমর গুল ও সাবেক অধিনায়ক শোয়েব মালিক।
ভারত থেকে সুযোগ পেয়েছেন বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। টি-টোয়েন্টির সর্বকালের সেরা একাদশের নেতৃত্বে রয়েছেন সবশেষ ইংল্যান্ড বিশ্বকাপজয়ী দলের অধিনায়ক ইয়ন মর্গান। শ্রীলংকা থেকে সুযোগ পেয়েছেন লাসিথ মালিঙ্গা, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ইমরান তাহির আর নিউজিল্যান্ড থেকে চান্স পেয়েছেন ব্রান্ডন ম্যাককালাম। আফগানিস্তান থেকে সুযোগ পেয়েছেন তারকা লেগ স্পিনার রশিদ খান।
টি-টোয়েন্টির সর্বকালের সেরা একাদশ: রোহিত শর্মা, ব্রান্ডন ম্যাককালাম, বিরাট কোহলি, সাকিব আল হাসান, ইয়ন মর্গান (অধিনায়ক), শোয়েব মালিক, শহীদ আফ্রিদি, রশিদ খান, লাসিথ মালিঙ্গা, উমর গুল ও ইমরান তাহির।