অনলাইন ডেস্ক
এলাকাটিতে এই সমস্যার শুরু সেই ২০২০ সালে। আম্পানের তাণ্ডবে বন্যতলা এলাকায় ভেঙে যায় খোলপেটুয়া নদীর বেড়িবাঁধ। পরে সাময়িক মেরামত হলেও ইয়াসের প্রভাবে তা আবারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর থেকেই জোয়ার-ভাটা নিত্যসঙ্গী ৮টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষের।
দীর্ঘদিন ধরে এভাবেই একেকটি দিন কাটাচ্ছে স্থানীয়রা। এরইমধ্যে অনেকেই বাপ-দাদার ভিটা ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। কেউ কেউ আশ্রয় নিয়েছে উঁচু স্থানে। দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। ব্যাহত মৃতদেহ দাফন আর সৎকারও।
তবে সাতক্ষীরা বিভাগ-২ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাশিদুর রহমান বলছেন, এরইমধ্যে বাঁধের কাজ শুরু করেছে ঠিকাদার। তবে কবে নাগাদ তা শেষ হবে তা জানা নেই তার।
সম্প্রতি ইমামের সাতরে মসজিদে যাওয়ার যে দৃশ্য ভাইরাল হয় তা এই প্রতাপনগর এলাকারই। সেখানে এখন ভাসমান মসজিদে নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা