অনলাইন ডেস্ক
গাইবান্ধার উপনির্বাচনের পর জেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। যার মাধ্যমে নির্বাচন সরাসরি পর্যবেক্ষণ করবে কমিশন। এ নির্বাচনে প্রতি জেলায় গড় ভোটার এক হাজার ৬৭ জন।
ভোটে কারচুপি কিংবা হট্টগোল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর অবস্থানে থাকার নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
সংশ্লিষ্ট অনেকে বলছেন, নির্বাচনে পেশিশক্তির ব্যবহার, টাকার ছড়াছড়ি, সুযোগ-সুবিধা দিয়ে ভোট কেনাসহ নানা ধরনের অনিয়মের অভিযোগ আছে, সেগুলোর দিকে নির্বাচন কমিশনের নজর বেশি দেওয়া উচিত ছিল। অল্পসংখ্যক ভোটারকে পর্যবেক্ষণ করলেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ করতে হলে এর সঙ্গে আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ও বিবেচনায় আনতে হবে।
ভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে রোববার (১৬ অক্টোবর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, সিসিটিভির প্রচলনটা সাম্প্রতিক। আমরা এটার মাধ্যমে এখান থেকে নির্বাচন মনিটর করতে পারি। এটা একটি ভালো দিক। আমাদের তো কোনো পক্ষ নেই। আমরা চাই ভোটাররা যেন তাদের ভোটটা দিতে পারেন। সেই লক্ষ্যেই আমরা সিসিটিভির ব্যবহার করছি। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আমাদের ওপর কোনো চাপ নেই। আমরা আমাদের কাজ করছি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা