অনলাইন ডেস্ক
এরপর একদিন শুধু জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের স্কুলের বাইরে থাকা ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদেরকে ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনতে সারা দেশে একযোগে কমিউনিটি পর্যায়ে টিকা কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
করোনা টিকা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব শামসুল হকের সই করা এক নির্দেশনায় এসব তথ্য জানানো হয়। শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি পেডিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেকের টিকা দেওয়া হবে। সারা দেশের সোয়া দুই কোটি শিশুকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, মঙ্গলবার থেকে এই টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হবে। এই টিকার দুই ডোজ আট সপ্তাহের ব্যবধানে নিতে হয়। এদিন শিশুদের স্কুলকেন্দ্রিক ভ্যাকসিনেশন শুরু হবে। পরবর্তীকালে তা কমিউনিটি পর্যায়ে দেওয়া হবে।
আরও জানায়, ইতিমধ্যেই সুরক্ষা ওয়েবপোর্টাল বা অ্যাপের মাধ্যমে উল্লিখিত বয়সসীমার শিশুদের রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে। রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ১৭ ডিজিটের ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করতে হবে। নিবন্ধনের পর কোভিড-১৯ টিকা কার্ড প্রদর্শন সাপেক্ষে নিকটস্থ স্কুল ভ্যাকসিনেশন সেন্টার ও পরবর্তী সময়ে কমিউনিটি পর্যায়ে (স্কুলবহির্ভূত শিশু) নিকটস্থ কেন্দ্র হতে ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে পারবে। কোনও কারণে শিশুর সুরক্ষা নিবন্ধন সম্ভব না হলেও লাইন লিস্টিংয়ের মাধ্যমে কোডিড-১৯ ড্যাকসিন দেওয়া হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা