অনলাইন ডেস্ক
এ ব্যাপারে এক বিবৃতিতে হামাসের মুখপাত্র আবু উবাইদা বলেছেন, “গত তিন সপ্তাহে, প্রতিরোধ বাহিনীর নেতারা শত্রুদের (ইসরায়েল) চুক্তি লঙ্ঘন অনুসরণ করেছেন। তারা চুক্তির শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। যার মধ্যে আছে বাস্তচ্যুত সাধারণ মানুষের উত্তর গাজায় ফেরা বিলম্ব করা, বিভিন্ন জায়গায় তাদের ওপর গোলা ও গুলি নিক্ষেপ। এছাড়া চুক্তি অনুযায়ী গাজায় ত্রাণ পৌঁছাতে দিতেও ব্যর্থ হয়েছে তারা।”
আবু ওবায়দা আরও বলেছেন, “অপরদিকে প্রতিরোধ বাহিনী তাদের কথা সম্পূর্ণভাবে রক্ষা করেছে।”তিনি বলেন, “আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি, শনিবার ইহুদিবাদী জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার যে সময় নির্ধারণ করা ছিল, সেটি স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি কার্যকর থাকবে। যতক্ষণ দখলদাররা চুক্তির শর্ত পূরণ করবে ততদিন আমরা এতে প্রতিশ্রতিবদ্ধ থাকব।
হামাসের এই ঘোষণার পর সেনাদের সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন দখলদার ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। তিনি জানিয়েছেন, তারা যে কোনো কিছুর জন্য প্রস্তুত আছেন। ইসরায়েল কাৎজ বলেছেন, “হামাসের জিম্মিদের মুক্তি স্থগিত করার ঘোষণা যুদ্ধবিরতির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আমি প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ) যে কোনো পরিস্থিতি ও ইসরায়েলি কমিউনিটি রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে থাকার নির্দেশ দিয়েছি। আমরা আবারও ৭ অক্টোবরের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে দেব না।”
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা