অনলাইন ডেস্ক
মঙ্গলবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের সচিব ড. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার এই চার্জশিট অনুমোদনের বিষয়টি জানান।
তিনি বলেন, শিগগিরই তা আদালতে জমা দেয়া হবে। ২০১৮ ও ২০১৯ সালে ৫০ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পদের মালিক হন জিকে শামীম। এর মধ্যে আয়কর নথিতে ৪০ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার ৭৪৪ টাকার তথ্য উল্লেখ করলেও মোট টাকার বৈধ উৎসের খোঁজ পায়নি দুদক। অপরদিকে আসামি জিকে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের যৌথ নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদারিত্বেরও কোনো বৈধ উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি।
তিনি আরও জানান, জিকে শামীমের কোম্পানি জিকেবি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদ ও তার বাসা থেকে পাওয়া নগদ ১ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ও ৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রারও বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জিকে শামীমের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ২২টি মামলা করে দুদক।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা