অনলাইন ডেস্ক
এ ঘটনায় ক্ষোভ বিরাজ করছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে। অভিভাবকদের অভিযোগ, তাদের সন্তানরা দুইবছর এই বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছে। তারা নিয়মিত বেতন, ফি পরিশোধ করেছে। ফরমফিলাপ ও রেজিস্টেশন বাবদ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা নেওয়া হলেও তাদের ফরম ফিলাপ ও রেজিস্টেশন হয়নি। প্রিন্সিপালের অবহেলায় তাদের সন্তানদের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া অনিশ্চিত হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা জানায়, গত ২৩ জুন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশপত্র বিতরণ করা হয়েছে। কিন্তু তারা বিদ্যালয়ে গিয়ে জানতে পারেন তাদের প্রবেশপত্র আসেনি। এরপর পরীক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষকে প্রবেশপত্র দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু আজ সকালে বিদ্যালয়ে গিয়ে পরীক্ষার্থীরা জানতে পারে শাহাবুদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের কোনো অনুমোদন নাই। ফলে তাদের রেজিস্টেশন ও ফরম ফিলাপ হয়নি।
শাহাবুদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল হুমায়ুন কবীর জানান, এ ঘটনায় কলেজের প্রিন্সিপাল রেজাউল ইসলাম সেলিমকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দিয়েছে পরিচালনা পর্যদ। যেসব শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছে, তাদের সাথে শাহাবুদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের কোনো সম্পর্ক নাই বলেও দাবি করেন তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা