অনলাইন ডেস্ক
চাঁদপুর সদর হাসপাতালে আহত পারভীনের দুদিন চিকিৎসা শেষে অবস্থার অবনতি হয়। শুক্রবার ভোরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নেয়ার পথে মারা যান তিনি।
এদিকে ঘাতক আল মামুন মোহনকে বৃহস্পতিবার বিকালে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়ার জন্য আদালতে হাজির করা হয়। তিনি অস্বীকার করলে তাকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন বিজ্ঞ আদালত। ফরিদগঞ্জ থানার ওসি আবদুর রকিব জানান, রিতুর ময়নাতদন্ত শেষে বৃহস্পতিবার বিকালে তার লাশ দাফন করা হয়। তার শাশুড়ির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুরে প্রেরণ করা হয়েছে। নিহত রিতুর চাচা লিয়াকত খান বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার সকালে ফরিদগঞ্জ থানায় মামলা করেছেন। ঘাতক মোহন প্রাথমিকভাবে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ মে ইফতারের সময়ে উপজেলার গৃদকালিন্দিয়া এলাকায় এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটে।
এদিন পরকীয়ায় লিপ্ত সন্দেহে স্ত্রীকে জেরা করেন মোহন। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে রিতুকে উপর্যুপরি ছুরিকাহত করেন তিনি। মেয়ের আত্মচিৎকারে মা পারভীন আক্তার ছুটে এলে তাকেও আঘাত করেন মোহন।
এ সময় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে আশপাশের লোকজন টের পেয়ে মোহনকে আটক করে গণধোলাই দেয়। পরে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
আহত রিতুকে দ্রুত ফরিদগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা