অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি বাণীতে বলেছেন, সড়ক দুর্ঘটনাজনিত জীবনহানি এবং শারীরিক ও আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে সড়কে নিরাপত্তামূলক কর্মসূচি গ্রহণের গুরুত্ব অপরিসীম। এ জন্য পরিবহন মালিক, শ্রমিক, যাত্রী ও পথচারী সবার এ সংক্রান্ত আইন-বিধিবিধান জানা এবং তা মেনে চলা আবশ্যক। আমি আশা করি, সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রমকে টেকসই করতে সংশ্লিষ্ট সবাই নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যাবেন।
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, স্বাধীনতার পূর্বে এ দেশে উল্লেখযোগ্য কোনো সড়ক নেটওয়ার্ক ছিল না। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে একটি আধুনিক সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। তার সরকার পরিকল্পনা কমিশন গঠন এবং প্রথম পঞ্চমবার্ষিক পরিকল্পনা গ্রহণ করে। জাতির পিতার নির্দেশিত পথ পরিক্রমার ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ সরকার একটি আধুনিক ও যুগোপযোগী সড়ক ও মহাসড়ক অবকাঠামো নির্মাণ এবং বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিভিন্নমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করে যাচ্ছে।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন মহাসড়কে গাড়ি চালকদের মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করবে পুলিশ। দিবসটি উপলক্ষে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা মোড়ে শোভাযাত্রা এবং আলোচনা সভা করবে মহাসড়ক পুলিশ।দুর্ঘটনা কমাতে সড়ক ব্যবস্থাপনা জোরদারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।
নিসচার আন্দোলনের ফলে ২০১৭ সালের ৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রীসভার বৈঠকে ২২ অক্টোবরকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ওই বছর থেকেই বাংলাদেশে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত হয়ে আসছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা