অনলাইন ডেস্ক
এতে গাছ উপড়ে মুহূর্তে তছনছ হয়ে গেছে অন্তত দুইশোটি কাঁচাবাড়ি। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় দেড় হাজার বাড়িঘর। ঝড়ের কারণে গৃহহীন হয়ে পড়েছে প্রায় দুই হাজার মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ময়নাগুড়ি ব্লকের বার্নিশ গ্রামে। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামে উদ্ধার কাজে নামানো হয়েছে জেলা বিপর্যয় মোকাবেলা বাহিনী ও দমকল বাহিনীকে।
উত্তরবঙ্গে আগামী দু’-তিন দিন বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে বলে পূর্বাভাস আগেই দিয়েছিল রাজ্যের আবহাওয়া দফতর। সেই মতো উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় রোববার বৃষ্টি হয়। বিকেল নাগাদ জলপাইগুড়ি জেলার একাধিক জায়গায় ঝড় শুরু হয়। কিছুক্ষণের ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা। কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারের কিছু এলাকাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঝড়ে।
এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে এক্স (সাবেক টুইটার) এ পোস্ট করেছেন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লিখেছেন, ‘হঠাৎ ভারী বৃষ্টিপাত এবং ঝড়ো হাওয়ায় আজ বিকেলে জলপাইগুড়ি-ময়নাগুড়ি এলাকায় বিপর্যয় নেমে আসে। মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, আহত হয়েছেন বহু মানুষ, ঘরবাড়ির ক্ষতি হয়েছে। গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জেলা ও ব্লক প্রশাসন, পুলিশ, ডিএমজি এবং কুইক রেসপন্স টিম কাজ করছে। ত্রাণ সরবরাহ চলছে। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে’। জেলা প্রশাসন পরিস্থিতি সামাল দিতে সমস্ত ব্যবস্থা করবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা