অনলাইন ডেস্ক
জন্মদিনের শুরুটা এতিমখানার শিশুদের নিয়ে শুরু করেছিলেন অভিনেত্রী। সেখানে শিশুদের সঙ্গে কেক কাটা হয়েছে। দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। এরপর বাসায় ফিরে পরিবারের সকল সদস্যরা মিলে কেক কেটেছেন।
নিজের যা কিছু আছে সবই ফারিশের জন্য, এমনটাই মনে করেন মাহি। নায়িকার ভাষায়, আমি যতদিন বাঁচব, তত দিনই তাঁর জন্মদিনটা স্পেশাল করতে চাই। বড় হয়ে সে যেন বুঝতে পারে তার জন্য তার মা কী না করেছে।’
গাড়ি পেয়ে অনেক খুশি হয়েছে ফারিশ। এ ব্যাপারে মাহি বলেন, ‘ও তো এখনো বুঝতে শেখেনি। কিন্তু বোঝা যায় গাড়ির প্রতি তার দুর্বলতার ব্যাপারটি। যখন আমরা গাড়ি করে কোথাও ঘুরতে যাই, তখন ও স্টিয়ারিং ধরে দাঁড়িয়ে যায়। ড্রাইভারকে বসতেই দিতে চায় না। স্টিয়ারিং খালি ঘোরাতে থাকে। বুঝতে পারি গাড়িতে ও খুব আনন্দ পায়। ফারিশকে দেওয়া গাড়িতে ফারিশসহ আমরা সবাই গতকাল ঘুরেছি।’
এদিকে মাহি ও রাকিব সরকারের বিবাহবিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়নি এখনো। তবে অনেক দিন ধরে দুজন আলাদা থাকছেন। ছেলে ফারিশের জন্মদিনে আগের ঘরের এক ছেলে ও মেয়েকে সঙ্গে করে মাহির মায়ের বাসায় এসেছিলেন রাকিব সরকার।
এসময় ছেলের জন্য একটি স্বর্নের চেইন, একটা ছোট গাড়ি ও পাঞ্জাবি নিয়ে আসেন রাকিব। সেসব গ্রহণও করেছেন মাহি। এরপর ফারিশের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষন সময় কাটিয়েছেন তার বাবা।
এ বিষয় মাহি বলেন, ‘ফারিশের জন্য একটি স্বর্ণের চেইন, একটি ছোট গাড়ি ও পাঞ্জাবি এনেছিলেন রাকিব। গতকাল সন্ধ্যার পর প্রথমে ফারিশকে নিয়ে রাকিব কেক কাটেন। এরপর আমাদের পরিবারের সদস্যরা মিলে কেক কাটি। ফারিশকে নিয়ে অনেকক্ষণ সময় কাটিয়ে গেছেন রাকিব।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা