অনলাইন ডেস্ক
১৪ দিন ছুটির মধ্যে শবে কদর, ঈদ ও সাপ্তাহিক ছুটিরও অন্তর্ভুক্ত থাকবে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৪ বা ২৫ মে দেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। করোনার কারণে সরকার প্রথমে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করে। পরে কয়েক দফায় ছুটি বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত করা হয়। কিন্তু দেশে এখনও করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি নেই, বরং দিন দিন অবনতির দিকে যাচ্ছে।
ফরহাদ হোসেন বলেন, ঈদের দুই দিন আগে, ঈদের দিন ও ঈদের চার দিন পর- এই সাতদিন এখন প্রাইভেটকারসহ যেসব সাধারণ যানবাহন রাস্তায় রয়েছে, এগুলোর চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে, যাতে এগুলো চলাচল করতে না পারে।
তিনি বলেন, যে যেখানে আছেন, সেখান থেকেই ঈদ করতে হবে। এসব নির্দেশনা ছুটি বাড়ানোর প্রজ্ঞাপনে থাকবে। গত ১৬ মে ও ঈদের ছুটির মাঝখানে কর্মদিবস মাত্র চারটি- ১৭, ১৮, ১৯, ২০ মে। এরপর ২১ মে শবে কদরের ছুটি। এরপর ২২ ও ২৩ মে সাপ্তাহিক ছুটি। আবার রমজান মাস ৩০ দিন ধরে ২৪ মে থেকে শুরু ঈদের ছুটি। ২৫ ও ২৬ মে’ও (সোম ও মঙ্গল) ঈদের ছুটি থাকবে। সরকারি ছুটির তালিকায় এভাবেই নির্ধারিত আছে। তবে রমজান মাস ২৯ দিনে শেষ হলে ঈদের ছুটি থাকবে ২৩, ২৪ ও ২৫ মে (শনি, রবি ও সোম)।
ইতোমধ্যে জরুরি সেবা সংশ্লিষ্ট সরকারি অফিস সীমিত পরিসরে খুলে দেয়া হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মানা সাপেক্ষে দোকান, শপিংমল, কারখানা, গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিসহ অন্যান্য শিল্প ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে খুলে দেয়া হয়েছে। তবে বন্ধ রয়েছে গণপরিবহন। কিছু বিধি-নিষেধ শিথিল হলেও ঈদের সময় চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা