অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীতে যানজট না থাকায় সাত সকালে মেলায় এসে নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিচ্ছেন বই প্রেমিরা। স্টলে স্টলে ঘুরে বইয়ের মলাট উল্টিয়েই সুন্দর সময় পার করেছেন তারা।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, ছুটির সকালে প্রাণের মেলায় প্রত্যেকেই বই কেনার চেয়ে ঘুরে ঘুরে বই দেখার প্রতিই মনোযোগী বেশি। এ সময় অন্যপ্রকাশ, অনন্যা, ঐতিহ্য, বাতিঘর, অ্যাডর্ন, বেঙ্গল পাবলিশার্স, মাওলা ব্রাদার্স, প্রথমাসহ বিভিন্ন স্টলে ভিড় ছিল।
কয়েকজন প্রকাশক জানান, অন্যবারের তুলনায় মেলায় এবার জনসমাগম বেশ ভালো। বইপ্রেমীরা আসছেন, বই দেখছেন। সংখ্যায় কম হলেও বই কিনছেন অনেকেই।
শিশুপ্রহর না থাকলেও বাবা-মায়ের হাত ধরে এদিক-সেদিক ঘুরে বেড়িয়েছে শিশুরা। কেউ কেউ বইও কিনেছে রং-বেরংয়ের।
গতকাল (১৭ ফেব্রুয়ারি) মেলার তৃতীয় দিনে নতুন বই এসেছে ৪১টি। এরমধ্যে বাংলা একাডেমি থেকে আনোয়ারা সৈয়দ হকের কিশোর জীবনীপ্রন্থ ‘ছোটদের বঙ্গমাতা’, জনপ্রিয় প্রকাশনী থেকে শ্যামসুন্দর শিকদারের কাব্যগ্রন্থ ‘যুদ্ধ আসে যুদ্ধ যায়’, আগামী প্রকাশনী থেকে হাসনাত আবদুল হাইয়ের শিল্পকলা বিষয়ক গ্রন্থ ‘সবার জন্য নন্দনতত্ত্ব’, আনোয়ারা সৈয়দ হকের গবেষণামূলক প্রবন্ধ গ্রন্থ ‘বঙ্গমাতা ও দুই কন্যার কথা’, কিংবদন্তী পাবলিকেশন থেকে ড. জালাল ফিরোজের গবেষণাগ্রন্থ ‘পার্লামেন্ট কীভাবে কাজ করে: বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা’, বেহুলা বাংলা থেকে সোহরাব পাশার কাব্যগ্রন্থ ‘নিদ্রিত পাখির গান’, সপ্তবর্ণ থেকে মোহাম্মদ আব্দুল হালিমের ভ্রমণ বিষয়ক বই ‘সুদান মিশনে মুজিববর্ষ’ উল্লেখযোগ্য।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা