অনলাইন ডেস্ক
হায়দরাবাদের দুই ওপেনার ট্রাভিস হেড ও অভিষেক শর্মা ঝোড়ো শুরুর ইঙ্গিত দেন। প্রথম ১০ বলেই দলটি করে ফেলে ২১ রান। দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে জোড়া ধাক্কা দেন তুষার দেশপান্ডে। ওভারের পঞ্চম বলে নিয়েছেন হেডের উইকেট। পরের বলে ফেরান আনমোলপ্রীত সিংকে।
নিজের দ্বিতীয় ওভার বোলিংয়ে এসে দেশপান্ডে নিয়েছেন হায়দরাবাদের আরেক বিধ্বংসী ওপেনার অভিষেককে ফিরিয়েছেন। দেশপান্ডের বিধ্বংসী বোলিংয়ে হায়দরাবাদের স্কোর হয়ে যায় ৩.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ৪০ রান। রিকোয়ার্ড রানরেটে শুরুতে এগোতে থাকলেও পরে সেটা আর ধরে রাখতে পারেনি হায়দরাবাদ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা হায়দরাবাদের স্কোর হয়ে যায় ১৮ ওভারে ৮ উইকেটে ১২৮ রান। ১৯তম ওভারে বোলিংয়ে এসে প্রথম বলেই ফিজকে চার মারেন শাহবাজ আহমেদ। পরের বলে আবারও তুলে মারতে যান শাহবাজ। ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ ধরেন ড্যারিল মিচেল। ম্যাচে এটা তাঁর পঞ্চম ক্যাচ৷ একই ওভারের পঞ্চম বলে উনাদকাটকে ফেরান মোস্তাফিজ। মঈন আলী ক্যাচ ধরলে ১৮.৫ ওভারে ১৩৪ রানে অলআউট হয়ে যায় হায়দরাবাদ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন মার্করাম।২.৫ ওভার বোলিং করে ১৯ রানে ফিজ নেন ২ উইকেট। চেন্নাইয়ের সেরা বোলার দেশপান্ডে ৩ ওভারে ২৭ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট।
ম্যাচসেরা হয়েছেন রুতুরাজ গায়কোয়াড়। চেন্নাই অধিনায়ক ২ রানের জন্য আইপিএল ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি মিস করেন। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৩ ছক্কায় ৯৮ রান করেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন মিচেল। ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২১২ রান করে চেন্নাই।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা