অনলাইন ডেস্ক
তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, অবৈধ মাছ শিকার ঠেকাতে শিশুদেরকেও আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জেলা মৎস্য বিভাগ।
ইলিশ রক্ষায় সারাদেশের মৎস্য অভয়াশ্রমগুলোতে মাছ শিকারে দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা চলছে। চাঁদপুরের পদ্মা ও মেঘনা নদীর ১০০ কিলোমিটার এলাকা এর আওতায় আছে। তবে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এখানে থামানো যাচ্ছে না অবৈধভাবে মাছ শিকার। নিষিদ্ধ সময়ে মাছ আহরণে শাস্তির মুখে পড়তে হয় প্রাপ্তবয়স্ক জেলেদের। তাই মাছ ধরতে শিশুদের নদীতে পাঠাচ্ছে অসাধু জেলে ও ব্যবসায়ীরা।
নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে চাঁদপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান জানান, অবৈধভাবে মাছ শিকার বন্ধে নজরদারি চলছে। এ কাজে যেসব শিশুদের ব্যবহার করা হচ্ছে, তাদের আটক করে কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে।
শিশুদের ব্যবহার করে যারা মাছ শিকার করছে তাদেরকেও খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম মেহেদী হাসান ।
শিশুদের ব্যবহার করে যারা আইন ভাঙছে প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা