অনলাইন ডেস্ক
এর আগে বৃহস্পতিবার ভোর রাত সাড়ে ৩ টার দিকে রাজধানীর আফতাবনগরে জহিরুল ইসলাম সিটির ৩ নম্বর রোডের পিস তাজমহল অ্যাপার্টমেন্টের নিজ বাসায় দগ্ধ হন তিনি।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, সিনিয়র এই সাংবাদিকের শরীরে ৬০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। শ্বাসনালীও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তাকে সঙ্গে সঙ্গে আইসিইউতে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে তার মৃত্যু হয়।
এ বছরের ২ জানুয়ারি ওই বাসায় দগ্ধ হয়ে সাংবাদিক নান্নু’র একমাত্র ছেলে স্বপ্নীল আহমেদ পিয়াস মৃত্যুবরণ করেন।
মোয়াজ্জেম হোসেন নান্নুর স্ত্রী পল্লবী বলেন, স্বপ্নীল মারা যাওয়ার পর তার ঘরটিতে মাঝে মাঝে আমরা দরজা খুলে দেখতাম। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে তিনটায় নান্নু তার ছেলের কক্ষ খোলেন। দরজা খুলে সুইচ চাপ দিতেই প্রচণ্ড শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। দগ্ধ অবস্থা নান্নু বাথরুমে গিয়ে গোসল করেন। পরে তিনি নিজেই ঘরের আগুন নিভিয়ে ফেলেন। পরে তাকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় প্লাস্টিক এ্যান্ড বার্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা