অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ৭১টি দ্বীপ সংযোগের আওতায় আনা হচ্ছে। হাওর ও দুর্গম চরসহ দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে উচ্চগতির ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার কাজ চলছে। এ ছাড়াও প্রত্যন্ত অঞ্চলে ১২ হাজারেরও বেশি ওয়াইফাই জোন স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।
ব্রডব্যান্ড পলিসির খসড়া প্রণয়নে এফোরএআই এর ভূমিকার প্রশংসা করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, সামনের দশ বছরের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি মাথায় রেখে একটি লাগসই নীতিমালা তৈরি করছে সরকার। এই নীতিমালাকে কেবল ব্রডব্যান্ড নীতিমালা নয় এটি সবদিক বিবেচনায় একটি পূর্ণাঙ্গ ইন্টারনেট নীতিমালা বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, ১৯৯৭ সালে পর ২জি, ২০১৩ সালে থ্রি জি এবং ২০১৮ সালে ফোরজি নেটওয়ার্ক যুগে বাংলাদেশ প্রবেশ করে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদের দিক নির্দেশনায় বাংলাদেশ ৫জি যুগে প্রবেশের সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে।
ফাইভজি প্রযুক্তি আগামী দিনের শিল্পের মেরুদণ্ড হিসেবে কাজ করবে উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, আমরা কৃষিতেও এই প্রযুক্তি কাজে লাগাতে পারব। মন্ত্রী এ সময় টেলিকম অ্যাক্ট নিয়েও সরকার কাজ করছে বলে জানান। তিনি বলেন, ডিজিটাল সংযোগ চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বা ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ডিজিটাল মহাসড়ক হিসেবে কাজ করছে। করোনাকালে জীবনযাত্রা সচল রাখতে ডিজিটাল প্রযুক্তি ভূমিকা তুলে ধরেন মোস্তাফা জব্বার।fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা