অনলাইন ডেস্ক
এর আগে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্টে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ করে লেখেন, ‘ছাত্র সংগঠনের পদ-পদবির বিষয়ে কোনো দাবি থাকলে সংগঠনের যেকোনো কর্মী, নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করতে পারে। কোনো সাংগঠনিক দাবি থাকলে সেটি সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে সমাধান করা যায়। কিন্তু সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করা, ভাঙচুর করা, অপহরণ করা, অপরাধের হুমকি দেওয়া, হত্যার হুমকি দেওয়া কোনোভাবেই ছাত্র সংগঠনের আদর্শিক কর্মীর কাজ হতে পারে না। যারা এসব করছে তারা নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থেই অরাজকতা করছে, এদের কাছে সংগঠন বা শিক্ষার মূল্য আছে বলে মনে হয় না। নিজেদের সাংগঠনিক দাবিতে অপরাধমূলক সহিংসতা যারা করছে, তাদের বিষয়ে সংগঠন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অত্যন্ত কঠোর হওয়া প্রয়োজন। ’
আন্দোলন স্থগিত করার বিষয়ে ছাত্রলীগের বর্তমান উপ-আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক নয়ন চন্দ্র মোদক বলেন, ‘আমরা চলমান আন্দোলন স্থগিত করেছি। আমাদের একমাত্র অভিভাবক মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ভাইয়ের আশ্বাস পেয়েছি। তাই এখন আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির দিকে এগোব। ’
উল্লেখ্য, গত রবিবার (৩১ জুলাই) রাত সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এরপর রাত ১টার দিকে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা উত্তেজনাবশত ক্যাম্পাসের বেশ কয়েকটি হলের কিছু রুমে ভাঙচুরও করেন। এরপর ভোররাতের দিকে তারা ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্ট এলাকার মূল ফটক বন্ধ করে দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা