অনলাইন ডেস্ক
বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টার দিকে ডুবে যাওয়া ট্রলারের ভেতর থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতি।
এর আগে মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে ১১ জন জেলেসহ আল্লাহর দান ট্রলারটি ডুবে যায়। এ সময় ৮ জন জেলে জীবিত উদ্ধার হলেও তিন জেলে নিখোঁজ ছিল। তারা হলেন, উপজেলার সদর ইউনিয়নের হরিনঘাটা গ্রামের আলী হোসেনের ছেলে ইব্রাহিম (৩৫), তোতা মিয়ার ছেলে মনির, আব্দুল কুদ্দুস ফরাজীর ছেলে গোলাম সরোয়ার। তাদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হরিনঘাটা এলাকার স্থানীয়রা। তারা সবাই উপজেলার সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা।
জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সহ-সভাপতি আবুল হোসেন ফরাজী জানান, বৈরী আবহাওয়ায় গত দু’দিন সমুদ্র খুব উত্তাল থাকায় শুধু পাথরঘাটা উপজেলারই চারটি ট্রলার ডুবে যায়। এ ঘটনায় ট্রলার মালিক রুহুল আমিন খান সহ চারজনের মৃত্যু হয়। রুহুল আমিন খানের লাশ মঙ্গলবার দুপুরে উদ্ধার করা হয়।
জেলা ট্রলার মালিক সমিতির গোলাম মোস্তফা চৌধুরী জানান, নিখোঁজ ট্রলার ও জেলেদের উদ্ধারের জন্য মঙ্গলবার থেকে মালিক সমিতি চেষ্টা করে যাচ্ছিল। ডুবে যাওয়া ট্রলারগুলোর ২৭ জন মাঝি মাল্লাকে জীবিত উদ্ধার ও চারটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহগুলো মালিক সমিতির পক্ষ থেকে দাফন-কাফনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা