অনলাইন ডেস্ক
পরে স্থানীদের সহায়তায় দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা জন্য নিয়ে যায়।
দগ্ধরা হলেন- মোছা. ফাতেমা বেগম (৪০), মোছা. সাদিয়া আক্তার (২০) ও মোছা. ইসরাত (১১)। তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। তারা ৩০ থেকে সাত শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
দগ্ধ ফাতেমার বোন জান্নাতুল ফেরদৌসী বলেন, ভোরের দিকে রান্না করার সময় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়ে আমার বোন ফাতেমা তার মেয়ে সাদিয়া ও সাদিয়া মেয়ে ইসরাত দগ্ধ হয়। কিছুদিন আগে বোনরা নতুন এই বাসা ভাড়া নেন। তিনি বলেন, আমাদের বাড়ি ভোলা জেলার লালমোহন থানায়। বর্তমানে, মোহাম্মদপুর চন্দ্রিমা উদ্যান এলাকা স্বামী ইসমাইলের সঙ্গে ভাড়া থাকতেন।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, মোহাম্মদপুর থেকে একই পরিবারের তিনজন আমাদের এখানে এসেছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তিনজনকেই ভর্তি দিয়েছি। তাদের মধ্যে, ফাতেমার ৭ শতাংশ, সাদিয়ার ৭ শতাংশ ও শিশু ইসরাতের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন। ইসরাতের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান ডা. শাওন বিন রহমান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা