অনলাইন ডেস্ক
শুক্রবার দিবাগত রাতে রূপগঞ্জের আওখাবো বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন হাসনা বানু (৫৫), তার স্বামী অলি আহমেদ (৬৫), ছেলে ওমর ফারুক (১৮), মেয়ে সাহারা বেগম (২৪) ও ভাই সোনাউদ্দিন (৪৫)।
হাসনা বানুর ভাতিজা মো. নূরে আলম জানান, রূপগঞ্জের ওই বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকেন তারা। হাসনা বানু গৃহিণী, তার স্বামী ও ভাই গাউছিয়া বাজারে শুটকির দোকানি। এ ছাড়া মেয়ে সাহারা প্রতিবন্ধী এবং ছেলে ওমর ফারুক স্থানীয় এক গার্মেন্টসে চাকরি করেন। তিনি জানান, বাসাটিতে গ্যাস লাইনে তেমন গ্যাস থাকে না। সেজন্য রান্নার কাজে গ্যাসের চাপ বাড়াতে ২ সপ্তাহ আগে একটি যন্ত্র লাগিয়েছিল তারা।
শুক্রবার রাতে সবাই যখন ঘুমিয়ে ছিলেন, তখন ওই গ্যাস লাইন থেকেই এ বিস্ফোরণ ঘটে বলে তাদের ধারণা।
দুর্ঘটনার পরপরই প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জের ইউএস-বাংলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি দেখে মধ্যরাতে তাদের ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়। দুর্ঘটনার সময় হাসনা বানুর বড় ছেলে গার্মেন্টস কর্মী ফরমুজ (২২) বাসায় না থাকায় তিনি রক্ষা পান।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা জানান, হাসুন বানুর শরীরের ৪৬ শতাংশ, তার স্বামী অলি আহমেদের ৫৮, মেয়ে সাহারার ৩০, ছেলে ওমর ফারুকের ১৫ এবং ভাই সোনাউদ্দিনের ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের সবার অবস্থাই গুরুতর।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা